শিরোনাম:
- CFMCC VISITS NAT’L DAY'S 70TH ANNIVERSARY EXHIBITION
- শিক্ষার্থীদের অবস্থান ধর্মঘটে অবরুদ্ধ স্বাস্থ্যসচিব
- সরকার শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গঠনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে : শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- জাপানী বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০২১ সালের মধ্যে আড়াইহাজারে প্রস্তুত হবে অর্থনৈতিক অঞ্চল
- গণধর্ষণের পর থানায় বিয়ের সত্যতা পেয়েছে তদন্তদল
- দল নিয়ে ‘কঠোর অবস্থানে’ শেখ হাসিনা
- ‘ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স এওয়ার্ডস-২০১৯’ পদকের জন্য মনোনীত প্রধানমন্ত্রী
- অন্যায়-অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : ওবায়দুল কাদের
- আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনালগুলোতে একজন জেলা জজ নিয়োগ দেয়া উচিত : আইনমন্ত্রী
- আওয়ামী লীগের মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির সম্মেলন ১০ ডিসেম্বর মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশনা
ঢাকা Sat December 07 2019 ,
'সংলাপে না বসলে দেশের সব অর্জন ব্যর্থ হবে'
Published:2015-03-14 08:15:28

সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত মোফাজ্জল করিম বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান সংকট উত্তরণে দেশের ১৬ কোটি মানুষের কথা বিবেচনা করে সব দল ও গোষ্ঠীর উচিত আলোচনায় বসা। তবে দুটি বড় রাজনৈতিক দল অনড় অবস্থানে গেলে সংকটের সমাধান হবে না।
দেশের বর্তমান সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা উল্লেখ করে বিশিষ্ট এই রাজনৈতিক ভাষ্যকার বলেন, রাজনৈতিক সমস্যা থেকে সৃষ্ট সংকট এখন দানবীয় রূপ নিয়েছে। আর এই দানবকে বধ করা সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়।
সাবেক এই সচিব বলেন, বর্তমান সংকটের সমাধান না হলে দেশিয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সব অর্জন ব্যর্থ হবে। আর ক্রসফায়ারের ঘটনা বিশ্বসভায় আমাদেরকে অসভ্য জাতি হিসেবে পরিগণিত হবে।
দেশের বর্তমান ভয়াবহ সংকট নিয়ে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন মোফাজ্জল করিম।
বাংলাসংবাদ: জনাব মোফাজ্জেল করিম, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন রাজনৈতিক অচলাবস্থা কাটাতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় সরকার বলছে, কোনো ধরনের সংলাপের প্রশ্নই আসে না। সরকার কেন সংলাপে বসতে চাইছে না? তাদের এ অবস্থানকে আপনি কিভাবে দেখবেন?
মোফাজ্জল করিম: আমি মনে করি বিশ্বের যেকোনো দেশে যদি একটি সংকটজনক অবস্থা সৃষ্টি হয় তবে সংশ্লিষ্ট সব দল ও গোষ্ঠীসহ সবার চেষ্টা করা উচিত যে কিভাবে সেই সংকটের উত্তরণ হতে পারে।
বর্তমান সংকটের ফলে সাধারণ মানুষের যে দুর্ভোগ, দুর্দশা এবং সবচেয়ে বড় কথা মানুষের জীবনের ঝুঁকি ও প্রাণহানির কথা বিবেচনা করে সব দলের উচিত সংকট থেকে উত্তরণের জন্য পথ খুঁজে বের করা।
আর সংকট উত্তরণ করতে গিয়ে প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল অনড় অবস্থানে চলে যায় তাহলে তো আর সংকটের সমাধান হবে না। আমরা দেখেছি পৃথিবীর যেকোনো দেশে সেটা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক যে কোনো সংকট সমাধানের জন্য প্রথম চেষ্টা হচ্ছে যেটি হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে আলোপ আলোচনা। এমনকি দেশে যদি গৃহযুদ্ধও শুরু হয় সেখানে আলাপ আলোচনাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের সরকার এবং তাদের যে দল আওয়ামী লীগ তারা প্রথম থেকেই কঠোর অবস্থান নিয়েছেন যে তারা কোনো আলোচনায় বসবেন না। হয়তো তাদের অনেক অভিযোগ আছে তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। কিন্তু আমি মনে করি দেশের ১৬ কোটি মানুষের দিকে তাকিয়ে অবিলম্বে তাদের বসা উচিত। দেশে বর্তমানে যে সহিংসতা, মানুষ হত্যা, পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারা, অর্থনীতিতে ধস নামা এসব রোধ করার জন্য তাদের বসা উচিত। তাদের এই অনড় অবস্থান থেকে সরে আসতে হবে।
দেশে বর্তমানে যে সমস্যা দেখা দিয়েছে সেটা আসলে রাজনৈতিক সমস্যা। আর সেই রাজনৈতিক সমস্যা থেকে সংকট সৃষ্টি হয়েছে এখন তা মহীরুহ আকার ধারণ করেছে। যেটাকে বর্তমান সরকার এবং তাদের দল বলছে সংকট এখন দানবীয় রূপ নিয়েছে। হ্যাঁ আমিও মনে করি বর্তমান সংকট একটা দানবীয় রূপ নিয়েছে। তো এই দানবকে বধ করা একা সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়।
বাংলাসংবাদ: বিরোধী জোটের শীর্ষনেতা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছে ঢাকা সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার বিষয়ক সংসদীয় উপ-কমিটির প্রতিনিধিদল। এ বৈঠকে বিএনপি ও ২০ দলের পক্ষ থেকে সংলাপে বসার বিষয়ে সম্মতি দেয়া হয়েছে। দুর্বল বলেই কি বিএনপির এই সম্মতি? কি বলবেন আপনি?
মোফাজ্জল করিম: দেখুন আমি বিএনপিকে ঠিক ওইভাবে দেখবো না যে তারা দুর্বল বলেই সম্মতি দিয়েছে। আমি মনে করি বিএনপি সংলাপের কথা বলছে এইজন্যে যে তারা যে অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন সেটা বন্ধ হতে হবে। অবিরাম এরকম অবরোধ চলতে পারে না, এটি আমাদের কারো কাম্য নয়। আর সেটা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য তাদের যে দাবি তা সরকারের কাছে এবং আন্তর্জাতিকমহলে তুলে ধরার জন্য সংলাপের কথা বলছেন। তাদের সম্মতির বিষয়টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের কাছে জানিয়ে দিয়েছেন। মিডিয়াতে দেখলাম বান কি মুনের প্রস্তাবকে তারা স্বাগত জানিয়েছে। ফলে এটা বিএনপির দুর্বলতা বলে মনে করি না। বরং আমি মনে করি প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে এটাই হওয়া উচিত এবং সংলাপে বসা উচিত। সংলাপে বসে যার যা বক্তব্য আছে তা তুলে ধরা উচিত।
বাংলাসংবাদ: জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব ফারনান্দেজ তারানকো আবারো বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছেন। এবার কি আশা করা যায়, তার এ উদ্যোগ সফল হবে?
মোফাজ্জল করিম: তারানকো বাংলাদেশে আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের দূত হিসেবে বা প্রতিনিধি হিসেবে আসছেন। তিনি মহাসচিবের সিদ্ধান্ত নিয়ে আসছেন। এটা একটা শুভ উদ্যোগ বলে আমি মনে করি। তবে এটি সফল হতে হলে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোতে তাদের ধ্যান-ধারণা, চিন্তা-চেতনা ও স্বার্থ থেকে একটু সরে যেতে হবে। প্রয়োজন হলে ছাড় দিয়ে হলেও সহায়তা করতে হবে। আলোচনায় কোনো পক্ষ লাভবান হবেন কিনা সেটা বড় কথা নয়, দেশ-জাতি এবং দেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে আলোচনায় এগিয়ে আসা উচিত। বর্তমানে যে দুর্ভোগ চলছে-মানুষ রাস্তায় বের হতে পারে না, আতংকের মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছে, স্কুল-কলেজ বন্ধ হয়ে আছে। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে পারছে না। অর্থনীতি দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। খেটে খাওয়া মানুষ কাজ করতে পারছে না, তাদের অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। এসব সামগ্রিক বিষয় চিন্তা করে তারানকো আসুক আর না আসুক তাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানো উচিত।
এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে ড. এটিএম শামসুল হুদার পক্ষ থেকে যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে আমি তো মনে করি প্রথমেই এটাকে সমর্থন দেয়া উচিত। কারণ আমাদের সমস্যাটা আমরাই ভালো বুঝি এবং তার সমাধান আমাদের পক্ষেই খুব ভালোভাবে করা সম্ভব।
বাংলাসংবাদ: তারানকোর এ উদ্যোগ যদি সফল না হয় তাহলে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তার পরিণতি কি হতে পারে?
মোফাজ্জল করিম: তারানকোর উদ্যোগ সফল না হলে জাতীয়ভাবে আমাদের পরিণতি হবে এরকম যে, গত কিছু দিনের আন্দোলন অবরোধ, জ্বালাও পোড়াও ইত্যাদি কারণে আমাদের ভাবমূর্তি যে দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছিলো তারপর রাজনৈতিক নেতাদের অনড় ভূমিকার কারণে সেই ভাবমূর্তি একেবারে ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।
জাতীয়ভাবে আমাদের যে অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে এবং সাধারণ মানুষের যে দুর্ভোগ হচ্ছে সেটা দিনকে দিন আরো বাড়তে থাকবে। কিছুতেই এমনটি কাম্য হতে পারে না। সার্বিকভাবে দেশের মস্ত ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে এবং আরো ক্ষতির দিকে যাবো। আমাদের প্রবৃদ্ধি যে ছয় ভাগের বেশি চলে গেছে সেটা দ্রুত নিচে নেমে আসতে সময় লাগবে না। অথচ এগুলো বন্ধ হলে প্রবৃদ্ধি ছয় কেনো সাতও হতে পারে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন বাকি কয়েকমাসে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু তার পূর্বশর্ত হলো বর্তমানের রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হতে হবে।
আর আন্তর্জাতিকভাবে যা যা হতে পারে সেটা হচ্ছে- আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে, নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিংসঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে আমাদের যে অংশগ্রহণ, রপ্তানী ক্ষেত্রে আমাদের যে উন্নতি হয়েছে, এছাড়া শিক্ষা-দিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে যে উন্নতি হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে চমৎকার একটি অবস্থানে গেছে। এর ধারাবাহিকতা থাকলে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। সবাই বাংলাদেশকে প্রশংসা করছে,সাবাশ বলছে অথচ দুঃখের বিষয় বর্তমানের এসব কর্মকাণ্ডের কারণে সেটা স্তব্ধ হয়ে যাবে। বিশ্বসভায় বাংলাদেশের সেই উজ্জ্বল সম্ভাবনা একেবারে নষ্ট হয়ে যাবে।
বাংলাসংবাদ: চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আইন-শৃংখলা বাহিনীর ক্রসফায়ারের ঘটনা বেড়ে গেছে। কতটা গ্রহণযোগ্য এ পদক্ষেপ?
মোফাজ্জল করিম: দেশে বেড়ে যাওয়া ক্রসফায়ারের ঘটনা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল-যারা ক্ষমতায় আছেন বা যারা ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসবেন তাদের প্রত্যেককে প্রতিজ্ঞা করতে হবে যে বিনা বিচারে কাউকে হত্যা করা হবে না। যেকোনো অপরাধী যদি গ্রেফতার হয় তাকে আইনের আওতায় এনে বিচার করে শাস্তি দিতে হবে। বর্তমানে দেশে বন্দুক যুদ্ধের নামে যে প্রহসন চলছে তাতে সবাই হাসাহাসি করে। একই গল্প সবগুলো হত্যার ক্ষেত্রে বলা হয়। আমরা যে পুলিশের এসব বক্তব্য শুনে হাসাহাসি করি তারচেয়ে বড় কথা হচ্ছে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ একটি অসভ্য জাতি হিসেবে পরিণত হবে যদি ক্রসফায়ার বন্ধ না হয়।
আয়কর আদায়ে রেকর্ড, সরকারের দায় বেড়েছে
সম্পাদকীয়
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
রাজনীতি : তৃতীয়বার ক্ষমতায় থাকা প্রসঙ্গ
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম
এসএসসির ফল
সম্পাদকীয়
‘ইরান যুদ্ধে’র পাঁয়তারা
আনিস আলমগীর
রাজনীতি এখন মাঙ্গনি কামলাদের দখলে
আ ক ম রুহুল আমিন
বাজার সহনীয় রাখার উদ্যোগ জরুরী
সম্পাদকীয়
টেণ্ডার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতা আবশ্যক
সম্পাদকীয়
কেন এই জনদুর্ভোগ?
সম্পাদকীয়
লেবু বিক্রেতা থেকে এরদোগান, আছে গোপন রহস্য!
এরদোগান
‘আজ নিলে দুই হাজার, ফ্রি পাবেন তবে ১৫দিন সময় লাগবে
সম্পাদকীয়
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস বিকৃতি
সম্পাদকীয়
স্বাধীনতার চার দশকঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
সম্পাদকীয়
অজানা গন্তব্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
সম্পাদকীয়
দিবস নিয়ে রাজনীতি, রাজনৈতিক বেহায়াপনা নয় কি?
সম্পাদকীয়
ভাঙ্গা গেল না অতীত বৃত্ত
সম্পাদকীয়
দু:খিত বিএনপি, ক্যাচ মিস ত ম্যাচ মিস!
সম্পাদকীয়
নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনে বেকায়দায় আ'লীগ,
সম্পাদকীয়
আন্দোলনের ট্রাম্পকার্ড নির্বাচনের আগ দিয়েই চালতে
সম্পাদকীয়
ওয়ার্ডবয়ের অ্যাম্বুলেন্স বাণিজ্য, হেলপার যখন চালক
সম্পাদকীয়
জঙ্গি দমনে সফল অভিযান, জীবিত উদ্ধারের দাবী বিএনপি'
সম্পাদকীয়
গৃহকর্মীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা, সহমর্মিতা ও কিছু কথা
সম্পাদকীয়
শহীদি মৃত্যু, তবে জামায়াত নেতাদের বাচঁতে এতো চেষ্ট
সম্পাদকীয়
মীর কাশেম আলীর ফাঁসি কার্যকর ও সরকারের দৃশ্যমান সফ
সম্পাদকীয়
সাংবাদিকতার দায়িত্বঃসাংবাদিকরা পুলিশ নয়
আ ক ম রুহুল আমিন
সমাজে অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি, সরকার যখন জঙ্গি মনোস্ক
সম্পাদকীয়, অপরাধ
সন্ত্রাস আতঙ্কের বদলে এখন পুলিশি আতঙ্ক
সম্পাদকীয়
পিটিয়ে মারতে পুলিশ-কর্তাদের আহ্বানঃ কোথায় যাচ্ছে এ
সম্পাদকীয়
ঘটনা চাপা দিতে আরেক ঘটনা
হত্যা
জয়ের ফেসবুক ষ্ট্যাটাস পুলিশকে উস্কে দেবে
সম্পাদকীয়
- CFMCC VISITS NAT’L DAY'S 70TH ANNIVERSARY EXHIBITION
- শিক্ষার্থীদের অবস্থান ধর্মঘটে অবরুদ্ধ স্বাস্থ্যসচিব
- সরকার শিশুশ্রম মুক্ত বাংলাদেশ গঠনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে : শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- জাপানী বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০২১ সালের মধ্যে আড়াইহাজারে প্রস্তুত হবে অর্থনৈতিক অঞ্চল
- গণধর্ষণের পর থানায় বিয়ের সত্যতা পেয়েছে তদন্তদল
- দল নিয়ে ‘কঠোর অবস্থানে’ শেখ হাসিনা
- ‘ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স এওয়ার্ডস-২০১৯’ পদকের জন্য মনোনীত প্রধানমন্ত্রী
- অন্যায়-অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : ওবায়দুল কাদের
- আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনালগুলোতে একজন জেলা জজ নিয়োগ দেয়া উচিত : আইনমন্ত্রী
- আওয়ামী লীগের মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির সম্মেলন ১০ ডিসেম্বর মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশনা